শেষ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধিভুক্ত সাত কলেজ আলাদা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঢাকার একাধিক সড়ক অবরোধ করে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমে সরকারকে কয়েক ঘণ্টার আলটিমেটামের পর এই সিদ্ধান্ত এসেছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আরোহনের সাথে সাথে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া শুরু করেছেন। তিনি ‘জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের’ সুবিধা আর না রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রে কেউ জন্মগ্রহণ করলেই তিনি স্বয়ংস্ক্রিয়ভাবে দেশটির নাগরিকত্ব পেয়ে যান।
অন্তবর্তী সরকার জনমুখী পদক্ষেপ না নিয়ে আবারো একটি জনঅসন্তোষের পদক্ষেপ নিল। চলতি অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে এসে শতাধিক পণ্য ও সেবায় মূল্য সংযোজন কর বা (ভ্যাট) বাড়ানোর পাশাপাশি ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এতে জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য লন্ডন গেলেন। কিন্তু দলের ভেতরে ও বাইরে তার এই বিদেশ যাওয়া নিয়ে ‘স্বস্তির’ পাশাপাশি ‘উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা’ও আছে। ওদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বেশ কয়েক বছর ধরেই লন্ডন থেকে দল পরিচালনা করছেন।
নতুন বছরের শুরুতে বাংদেশের প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে সাহিত্যের পাশাপাশি ইতিহাস নির্ভর বিষয়বস্তুতে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে অন্তর্বর্তী সরকার। পরিবর্তিত পাঠ্যসূচি নিয়ে শিক্ষাবিদ, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে ঘটে চলেছে নানাবিধ ঘটনা। এরইমধ্যে সচিবালয়ে ঘটে যায় রহস্যময় অগ্নিকাণ্ডের এক ঘটনা। এরপর ষড়যন্ত্র তত্ত্ব আর পাল্টাপাল্টি দোষারোপের কারণে তদন্ত রিপোর্টে কী উঠে আসে সেটি নিয়েও বিশেষ আগ্রহ ছিল অনেকের।
রাজধানী ঢাকায় ৩১শে ডিসেম্বর ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের যে কর্মসূচি, তাকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে ‘প্রাইভেট ইনিশিয়েটিভ’ বলে মন্তব্য করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও তাদের ঘনিষ্ঠ জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর তার ভারতে আশ্রয় নেওয়া ছিল স্বাভাবিকই। এবং নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের তরফ থেকে তাকে দেশে প্রত্যর্পণের ‘অনুরোধ’ বা ‘দাবি’টা যে আসবে তা-ও একরকম জানাই ছিল। অবশেষে সেটা এলোও, শেখ হাসিনার ভারতে পদার্পণের ঠিক চার মাস ১৮ দিনের মাথায়!
দেশের আলোচিত শিল্প গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের মালিক মো. সাইফুল আলম তার সম্পদ ও বিনিয়োগ নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বাংলাদেশের সরকারকে ছয় মাসের সময় বেঁধে দিয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে বিষয়টির সমাধান না হলে আন্তর্জাতিক সালিশিতে যাবেন বলেও জানিয়েছেন। এই শালিসিতে গেলে কী ফল পেতে পারেন এস আলম? এ নিয়ে আলোচনা চলছে।
বাংলাদেশে নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে বিএনপির মতো বড় রাজনৈতিক দলের তাগাদা ও নানামুখী আলোচনার মধ্যেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেড় বছরের মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের একটি সম্ভাব্য সময়সীমার কথা জানিয়েছেন। এরপরই প্রশ্ন […]